স্ত্রী দেনমোহর এবং ভরণ পোষণ আদায় মামলায় স্বামী উক্ত টাকা না দিলে স্ত্রী নেভি ওয়ারেন্ট এর মাধ্যমে কত দিন স্বামীকে আটক রাখতে পারবেন।

তালাক হলে  (১টি নেভি ওয়ারেন্ট ক্ষমতা পাবেন ) 

সাজা ৩ মাস মোট বকেয়া দেনমোহর সাথে তালাক পরবতী ৩ মাসের ভরণপোষণ সহ 


তালাক না হলে (২টি নেভি ওয়ারেন্ট ক্ষমতা পাবেন )

(১ম নেভি ওয়ারেন্ট ) সাজা ৩ মাস দেনমোহর সাথে রায়ের তারিখ পর্যন্ত  ভরণপোষণ সহ

(২য়  নেভি ওয়ারেন্ট ) ৩ মাস ১ম নেভি ওয়ারেন্ট থেকে ২য়  নেভি ওয়ারেন্ট  পর্যন্ত শুধু মাসিক ভরণপোষণ বাবদ 


তালাক না হলে (৩টি নেভি ওয়ারেন্ট ক্ষমতা পাবেন )

(১ম নেভি ওয়ারেন্ট ) হাজতি হিসাবে আটক ৩ মাস এটি সাজা নয় 

কারণ আইনজীবীরা যেভাবে ফাঁসায় 

আসছি 

 ভরণপোষণ সহ দেনমোহর বাবদ 

(২য়  নেভি ওয়ারেন্ট ) ৩ মাস শুধু মাসিক ভরণপোষণ তালাক না হওয়া পর্যন্ত 

 (১ম নেভি ওয়ারেন্ট ) সাজা ৩ মাস দেনমোহর সাথে রায়ের তারিখ পর্যন্ত  ভরণপোষণ সহ

(২য়  নেভি ওয়ারেন্ট ) ৩ মাস ১ম নেভি ওয়ারেন্ট থেকে ২য়  নেভি ওয়ারেন্ট  পর্যন্ত শুধু মাসিক ভরণপোষণ বাবদ 


বিবাহ বিষয়ক সকল আইন নিয়ে প্রশ্ন ও উত্তর

বিবাহ বিষয়ক পরিপূর্ণ আইন সমূহ এখানে দেয়া আছে. আইন গুলি হলো ১. মুসলিম পারিবারিক আইন ১৯৬১, ২. মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদ আইন ১৯৩৯ ৩. নিকাহনামা বা কাবিন নামা বা বিবাহ রেজিস্ট্রেশন বা দেওয়ানি চুক্তি এই তিনটি দ্বারা স্বামী স্ত্রী বিরোধ নিস্পত্তি হয়. আইনগুলি না জানার কারণে মামলা করে আর্থিক ক্ষতিসাধন এবং জীবনের মূলবান সময় নষ্ট করি মামলায় ৬-৭ বছর লেগে যায় তাই আপোষ মীমাংসা উত্তম পন্থা। 

 

দেনমোহর 

প্রশ্ন: দেনমোহর কয়টি অংশে বিভক্ত বা কত প্রকার ও কি কি?

উত্তর: বিবাহের নিকাহ নামা বা কাবিন নামা বা দেওয়ানি চুক্তি বলছে 

নিকাহ নামা ১৪ নং কলাম দেখাচ্ছে দেনমোহর দুইটি অংশে বিভক্ত বা দুই প্রকার 

১) মুয়াজ্জল অংশ ২) মু'অজ্জল অংশ 

শব্দ দুটি বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে কারণ শব্দ দুটি আরবি। 

জেনে নিন তাহলে এর বাংলা অর্থ কি 

১) মুয়াজ্জল অর্থ নগদ বা তাৎক্ষণিক বা তলবি (এটি বিয়ের আসরেই পরিশোধ করতে হবে)

২) মু'অজ্জল অর্থ বাঁকী বা বকেয়া বা বিলম্বিত 

অর্থাৎ

ফিরছে অপেক্ষা করুন অবয়সর সময় পাইলে লিখি



 

 

প্রশ্ন: আমার স্ত্রী তাঁর পিতার বাড়িতে গিয়ে আদালতে দেনমোহর ও ভরণপোষণ দাবিতে মামলা করেছে। আমাদের তালাক হয়নি। আমার কাবিননামা দেখুন 

উত্তর: আপনার কাবিন নামা অনুসারে আপনার 

১৩ নং কলামে বিবাহের মোট দেনমোহর ২,৫০,০০০/- টাকা নির্ধারণ করেছেন।

১৪ নং কলামে মুয়াজ্জল বা নগদ অংশ ১০,০০০/- টাকা নির্ধারণ করেছেন এবং মু'অজ্জল বা বাকি অংশ ২,৪০,০০০/- টাকা নির্ধারণ করেছেন। 

১৫ নং কলামে ১০,০০০/- টাকা পরিশোধ উল্লেখ করেছেন।

কাবিননামা চুক্তি বলছে 


লক্ষ করুন : ১৫নং কলামে আপনি ১০,০০০/- টাকা পরিশোধ করেছেন বিয়ের আসরেই । যা ১৪নং কলামে নির্ধারণ করেছেন মুয়াজ্জল বা নগদ হিসাবে উল্লেখ থাকার।

জেনে নিন মুয়াজ্জল কি?

নিকাহ নাম বা চুক্তি বলছে মুয়াজ্জল অর্থ নগদ বা তাৎক্ষণিক

জেনে রাখুন : আপনার মুয়াজ্জল অংশ পরিশোধ কাজেই স্ত্রী আর দ্বিতীয় বার পাবে না আদালত ও চাপ দিতে পারবেনা।

এবার আসুন ২,৪০,০০০/- টাকা যা ১৪নং কলামে নির্ধারণ করেছেন মু'অজ্জল বা বাকি হিসাবে উল্লেখ থাকার।

জেনে নিন মু'অজ্জল কি 

নিকাহ নামা বা চুক্তি বলছে মু'অজ্জল অর্থ বাকি বা বকেয়া বা বিলম্ব প্রকৃতির।

জেনে রাখুন: আপনার মু'অজ্জল অংশ পরিশোধ করেননি কাজেই স্ত্রী যেকোনো সময় চাইতে পারে কিন্তু স্বামী যেকোনো সময় পরিশোধে বাধ্য নন. মু'অজ্জল অংশ বিল্বম্বিত প্রকৃতির হবার কারণে।

স্ত্রী আদালতে মামলা করে দাবি করলে স্বামী আদালতে যদি জানান যে তিনি এখন লোনে চলছেন এখন পরিশোধ করতে পারবেন না তাহলে আদালতের কিছুই করার নাই.

 

এরূপ নিকাহনামা থাকলে স্ত্রী তাঁর পিতার বাড়ি অবস্থান প্রতি মাস নিদিষ্ট হারে ভরণপোষণ খরচ দাবি মামলায় স্বামী আদালতে যদি জানান যে তিনি কোনো ভরণপোষণ খরচ দিতে রাজি না বা রাজি নন তাহলে আদালতের কিছুই করার নাই.    

 

স্ত্রীর মোট দেনমোহর মামলায় মুয়াজ্জল বা নগদ অংশ পরিশোধ না করলে পরিশোধ করে নিবেন এবং মু'অজ্জল বা বাঁকি অংশ পরিশোধ হোক অথবা না হোক মামলা শেষে আদালত

ক) স্বামী স্ত্রী মধ্যে সম্পর্ক ভাল মনে করলে স্ত্রীকে স্বামীর সঙ্গে দিবেন বা সংসার করতে দিবেন।

খ) স্বামী স্ত্রী মধ্যে সম্পর্ক বা ব্যাবহার ভাল না মনে করলে স্ত্রীকে স্বামীর সঙ্গে দিবেন না বা বিবাহের শর্ত ভঙ্গের কারণে আলাদা করে দেন বা সংসার করতে দিবেন না । 


এক্ষেত্রে আইন বলছে


 


 

 

প্রশ্ন: আমাদের বিবাহ রেজিস্ট্রি হয়েছে স্ত্রী তাঁর পিতার বাড়ি থেকে আদালতে দেনমোহর ও ভরণপোষণ দাবিতে মামলা করেছে। আমাদের তালাক হয়নি। আমার কাবিননামা দেখুন 


উত্তর: আপনার কাবিন নামা অনুসারে আপনার 

১৩ নং কলামে বিবাহের মোট দেনমোহর ৩,০০,০০০/- টাকা নির্ধারণ করেছেন।

১৪ নং কলামে মুয়াজ্জল বা নগদ অংশ ৫০,০০০/- টাকা নির্ধারণ করেছেন এবং মু'অজ্জল বা বাকি অংশ ২,৫০,০০০/- টাকা নির্ধারণ করেছেন। 

১৫ নং কলামে না উল্লেখ করেছেন।

কাবিননামা চুক্তি বলছে 

লক্ষ করুন : ১৫নং কলামে আপনি না লিখেছেন বা মুয়াজ্জল এবং মু'অজ্জল কোন অংশ পরিশোধ করেন নাই। যা ১৪নং কলামে মুয়াজ্জল বা নগদ অংশ নির্ধারণ করেছেন কিন্তু সেটি বিয়ের আসরেই পরিশোধ করার নিয়ম থাকলেও পরিশোধ করেননি ।

জেনে নিন মুয়াজ্জল কি?

নিকাহ নাম বা চুক্তি বলছে মুয়াজ্জল অর্থ নগদ বা তাৎক্ষণিক

জেনে রাখুন : আপনার মুয়াজ্জল অংশ পরিশোধ হয়নি বা পরিশোধ করেননি। এটি স্ত্রী যে কোনো সময় চাহিবামাত্র পরিশোধ করতে হবে বা পাবেন। মুয়াজ্জল অংশ আদালত স্বামীকে পরিশোধে বাধ্য করবেন।

এবার আসুন ২,৫০,০০০/- টাকা যা ১৪নং কলামে নির্ধারণ করেছেন মু'অজ্জল বা বাকি হিসাবে উল্লেখ থাকার।

জেনে নিন মু'অজ্জল কি 

নিকাহ নামা বা চুক্তি বলছে মু'অজ্জল অর্থ বাকি বা বকেয়া বা বিলম্ব প্রকৃতির।

জেনে রাখুন: আপনার মু'অজ্জল অংশ পরিশোধ করেননি কাজেই স্ত্রী যেকোনো সময় চাইতে পারে কিন্তু স্বামী যেকোনো সময় পরিশোধে বাধ্য নন. মু'অজ্জল অংশ বিল্বম্বিত প্রকৃতির হবার কারণে।

স্ত্রী আদালতে মামলা করে দাবি করলে স্বামী আদালতে যদি জানান যে তিনি এখন লোনে চলছেন এখন পরিশোধ করতে পারবেন না তাহলে আদালতের কিছুই করার নাই.

 

এরূপ নিকাহনামা চুক্তি থাকলে স্ত্রীর মুয়াজ্জল বা নগদ অংশ না পাওয়া পর্যন্ত স্বামীর সাথে সংসার করতে স্ত্রী বাধ্য নন। মামলায় হলে স্বামীকে মুয়াজ্জল অংশ সঙ্গে মামলা নিস্পত্তি সময়কাল পর্যন্ত ভরণপোষণ পরিশোধ করতে বাধ্য করবেন বা পরিশোধ করে নিয়ে স্ত্রীকে স্বামীর সঙ্গে দিবেন।

 

স্ত্রীর মোট দেনমোহর মামলায় মুয়াজ্জল বা নগদ অংশ পরিশোধ না করলে পরিশোধ করে নিবেন এবং মু'অজ্জল বা বাঁকি অংশ পরিশোধ হোক অথবা না হোক মামলা শেষে আদালত

ক) স্বামী স্ত্রী মধ্যে সম্পর্ক ভাল মনে করলে স্ত্রীকে স্বামীর সঙ্গে দিবেন বা সংসার করতে দিবেন।

খ) স্বামী স্ত্রী মধ্যে সম্পর্ক বা ব্যাবহার ভাল না মনে করলে স্ত্রীকে স্বামীর সঙ্গে দিবেন না বা বিবাহের শর্ত ভঙ্গের কারণে আলাদা করে দেন বা সংসার করতে দিবেন না । 

এক্ষেত্রে আইন বলছে


 

 

প্রশ্ন : দেনমোহর সর্বনিম্ন ও সর্বোচ কত নির্ধারণ করা যায় বাংলাদেশে।

উত্তর: দেনমোহর সর্বনিম্ন ৫,০০০/- টাকা নির্ধারিত আছে এবং সর্বোচ যেকোন পরিমান নির্ধারণ করতে পারবেন কোন সীমা নাই.

এবং মুয়াজ্জল বা নগদ দেনমোহর স্বামী যা দিবেন তাই পরিমান সুনিদিষ্ট করা নাই.

 

প্রশ্ন: আমার স্ত্রী তাঁর পিতার বাড়ি গিয়ে আসছেনা। আসতে বললে বিভিন্ন তালবাহানা কথা বলছে। আমার সংসার পরিচালনা করা কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় আইনি কি ব্যবস্থা নিতে পারব?

উত্তর: স্ত্রী যদি স্বামীর সংসার না করে তালবাহানা বা সংসার করতে আগ্রহী নন. তাহলে স্বামী দ্বিতীয় বা বহু বিবাহ করতে মুসলিম পারিবারিক আইন ১৯৬১ এর ৬ ধারায় অধিকার দেয়া আছে. 

আইনের ৬ ধারা ২ উপধারা বলছে

লক্ষ করুন: দ্বিতীয় বা বহু বিবাহের অনুমতির আবেদন ফিস সহ চেয়ারম্যান / মেয়র এর নিকট দাখিল উক্ত আবেদনে দ্বিতীয় বা বহু বিবাহের কারণ লিখবেন এবং বর্তমান স্ত্রীর সম্মতি নেয়া থাকলে লিখবেন সম্মতি নেয়া না থাকলে দরকার নাই. 

 

নিচের নমুনা মত দেখে আপনার পছন্দ মত লিখে আবেদনে ২৫ টাকার কোট ফি লাগিয়ে আপনার স্ত্রী যে এলাকায় বসবাস করে সেই এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান /পৌরসভা অথবা সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র এর দপ্তরে দাখিল বা জমা দিবেন। 

আবেদনের নমুনা 

Second maried application

 

আবেদনটি জমা দেয়ার সময় জমা গ্রহণকারী ঐ দম্পতির সালিশি পরিষদ গঠনের জন্য নিধারিত ফিস নিবেন। উক্ত ফিস গ্রহণকারী আবেদনকারীকে ফিস গ্রহণের হাত রশিদ দিবেন। 

রাশিদ নমুনা 

 (ইউনিয়ন পরিষদ /পৌরসভা /সিটি কর্পোরেশন যে টাকা নিবে তার রশিদ দিবেন )

দ্বিতীয় বা বহু বিবাহের আবেদন ইউনিয়ন পরিষদ /পৌরসভা /সিটি কর্পোরেশন গ্রহণের পর 

আইনের ৬ ধারা ৩ উপধারা বলছে

আবেদন টি গ্রহণের পর চেয়ারম্যান/মেয়র আবেদনকারীকে ও বর্তমান স্ত্রী দের ডাকযোগে নোটিশ পাঠিয়ে প্রত্যেক কে একজন করে প্রতিনিধি মনোনয়ন দিয়ে প্রতিনিধি সহ নিধারিত তারিখে উপস্থিত থাকার আদেশ দিবেন। 

ডাকযোগে মনোনয়ন ফরম সহ নোটিশ 

খাম নমুনা

নোটিশ নমুনা 
 প্রতিনিধি মনোনয়ন ফরম নমুনা 
 

অতঃপর সালিশি পরিষদ সকল পক্ষের কথা শুনে তার আদেশ দিবেন।

সালিশি পরিষদ যে আদেশ দিবেন তা কোনো পক্ষের মনোপুত না হলে 

আইনের ৬ ধারা ৪ উপধারা বলছে

সালিসি পরিষদের আদেশ কারো মনোপুত না হলে নিকটস্থ সহকারী জজ আদালতে আপিল করতে পারবেন। সহকারী জজ এর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত এর নিয়ে কোন আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না.

 

 

 

প্রশ্ন: আমি কাহারো অনুমতি ছাড়াই দ্বিতীয় বা বহুবিবাহ করেছি কিন্তু বিবাহটি নিবন্ধন বা রেজিস্ট্রি করতে গেলে সরকারি আইন অনুসারে বিবাহ রেজিস্ট্রি হয় নাই বাংলাদেশের আইনে এই বিয়ে বৈধ নাকি অবৈধ? (১ম স্ত্রীর সাথে তালাক হয়নি)

উত্তর: মুসলিম পারিবারিক আইন ১৯৬১ এরূপ প্রশ্নে কয়েকটি কারণ উদ্ধব হয় বা জন্ম দেয় 

দ্বিতীয় বা বহুবিবাহ রেজিস্ট্রি না হওয়ার বিষয়ে

আইনের ৬ ধারা ১ উপধারা বলছে


লক্ষ করুন : অনুমতি ছাড়া বিবাহ করলে ঐ বিবাহ রেজিস্ট্রি হবে না কিন্তু বিবাহ নিষিদ্ধ বা বাতিল করা হয় নাই.

 

দ্বিতীয় বা বহুবিবাহ অনুমতি না নিয়ে বিবাহ বিষয়ে 

আইনের ৬ ধারা এর ৫ উপধারা বলছে

সংক্ষেপে বলা যায় অনুমতি ছাড়া বিবাহ করলে 

ক) নগদ ও বাকি দেনমোহর পরিশোধ করতে হবে.

খ) অপরাধী সাব্যস্ত হলে কারাদণ্ড সর্বোচ ১ বছর ও অর্থদণ্ড সর্বোচ ১০ হাজার টাকা

  উল্লেখ্য অপরাধ এর মাত্রা নিধারণ করবেন বিচারক 

স্ত্রী তার স্বামীর সাথে কিরূপ আচরণ /ব্যবহার করেন এবং স্বামী তার স্ত্রীর সাথে কিরূপ আচরণ / ব্যবহার করেন তা বিচারক পর্যালোচনা করে স্বামীকে সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা, অপরাধ বেশি হলে বাড়বে এবং সর্বোচ ১ বছর কারাদণ্ড দিবেন 


স্বামী স্ত্রী সম্মতিতে বিবাহগুলি আইনের অস্পষ্টতার কারণে বিবাহ রেজিস্ট্রি না হবার ফলে আদালতে মামলা হলে বিবাহগুলি নিষিদ্ধ বা বাতিল বিবাহ বলে রায় দেন না বরং বৈধ বিবাহ হিসাবে স্বীকৃতি দেন. 


প্রশ্ন ও উত্তর
 
আপনার বিবাহ আইন নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন পাঠান 

Sayeed5810@gmail.com


 
এই ওয়েবসাইটে দেয়া তথ্যগুলি গুরুত্বের সাথে আপনার কাবিননামার সাথে তুলনা করে আপনি জানতে পারবেন আদালত কি আদেশ /রায়টি হবে।
 



Avwg we‡q K‡i 10/11 gvm msmvi K‡i wg_¨v bvix bwh©vZb gvgjv †K‡q 4 w`b ‡R‡j/nvRZ evm K‡i Rvwg‡b gyw³ †c‡q `xN© 5 eQi `ywe©mn Rxeb hvcb Kijvg Avwg 5 eQi gvgjv Pvwj‡q j¶waK UvKv LiP ‡k‡l kixi K¬vš— Kijvg, nvivjvg †mvbvi †hŠeb, e¨mvmvi ¶wZ ïay gvÎ GKwU weevn Kivi Kvi‡b|

†MvLiv mvc avix Avgvi wbhy³ AvBbwRex weevn/ `v¤úZ¨ welq jBqv bvix bwh©vZb gvgjv w`‡q Ges AvBb‡i wg_¨v/ weåvwš—Ki / ågvZ¡K e¨vL¨v w`‡q cyi“l/ ¯^vgxi wbKU ‡_‡K UvKv nvwZ‡q wb¯^ K‡i w`‡”Qb| cÖK…Z AvB‡bi e¨vL¨v AvBbwRex w`‡”Qb bv cyi“l /¯^vgx †`i‡K|

Avgvi 5 eQ‡ii Av`vjZ cvovq hvZvqv†Zi d‡j Av`vj‡Z gvgjv, gvgjv †g‡q‡`i c‡¶ wb‡q hvIqv m¤ú‡K© mg¨K avibv †bqv mn weevn AvBb m¤úwK© AwfÁZv GB I‡qe mvB‡Ui gva¨‡g Avcbvi‡`i †K Rvbve m‡PZbZvi Rb¨ |

Kvib Avwg g‡b Kwi Avgvi wei“‡× wg_¨v bvix bwh©vZb gvgjv w`‡q Avgv‡K me©kvš— Kiv n‡q‡Q|